Kহলুদ এর সক্রিয় উপাদান হচ্ছে: Circumin । এটি মূলত একটি মসলা জাতীয় দ্রব্য যা সারা বিশ্বে ব্যাপক হারে ব্যাবহৃত হচ্ছে ।এর রয়েছে চমকপ্রদ কিছু ওষুধি গুণ। এতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ইত্যাদি। এটি যেমন খাবারের স্বাদ বাড়ায় তেমনি খাবারের রং-কে আকর্ষণীয় করে তোলে।
✅ বুড়ার দোকানের হলুদ, আসলেই হলদে স্বাদে ও গন্ধে । এতে শুধু হলুদ ই পাবেন ভেজাল নয় । উন্নত জাতের কাঁচা হলুদ দেশের চাষীদের কাছ থেকে সংরক্ষণ করে ধুয়ে, শুকিয়ে , নিজেদের কারখানায় অত্যন্ত স্বাস্হ্যকর পরিবেশে গুঁড়ো করা হয়।
- 100% দেশি
- 100% ফ্রেশ এবং কেমিক্যাল মুক্ত
- সঠিক ওজন
- কোনও কৃত্রিম গন্ধ এবং রঙ নেই
- ভেজাল মুক্ত
- নিজস্ব মেশিন এ প্যাকেটজাত
হলুদকে ভারতীয় জাফরান বা সোনার মশলাও বলা হয়। এটি গ্রহের অন্যতম স্বাস্থ্যকর উপাদান এবং এটি প্রমাণ করার জন্য এক টন গবেষণা রয়েছে।
এর সর্বাধিক শক্তিশালী উপাদান হল কারকুমিন যা আপনার স্বাস্থ্যের প্রায় প্রতিটি কার্যকলাপকে বাড়িয়ে তোলে, তা জয়েন্টের ব্যথা হ্রাস করেই হোক বা ডায়াবেটিস এবং আলঝাইমার চিকিৎসাই হোক না কেন। হলুদকে রোগ নিরাময় কারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে।
হলুদকে ভারতীয় জাফরান বা সোনার মশলাও বলা হয়। এটি গ্রহের অন্যতম স্বাস্থ্যকর উপাদান এবং এটি প্রমাণ করার জন্য এক টন গবেষণা রয়েছে।
এর সর্বাধিক শক্তিশালী উপাদান হল কারকুমিন যা আপনার স্বাস্থ্যের প্রায় প্রতিটি কার্যকলাপকে বাড়িয়ে তোলে, তা জয়েন্টের ব্যথা হ্রাস করেই হোক বা ডায়াবেটিস এবং আলঝাইমার চিকিৎসাই হোক না কেন। হলুদকে রোগ নিরাময় কারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে।
হলুদে উপস্থিত অপর একটি রাসায়নিক উপাদান হলো টিউমারন, যা মস্তিষ্কের কোষকে উদ্দীপ্ত করতে সহায়তা করে। এটি আলঝেইমার রোগ কিংবা নিউরো ডিজেনারেটিভ যে কোন অবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং মানসিক স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে (২৮)। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে কারকিউমিন মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে হলুদের ভূমিকা :
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো হলুদ। গবেষণায় লক্ষ্য করা গিয়েছে, দৈনিক যারা সকাল বেলা খালি পেটে কাঁচা হলুদ খায় তাদের দেহের অন্তরে এমন কিছু উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে যার প্রভাবে ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
সংরক্ষণের নিয়মঃ
** মশলা তাজা ও গন্ধ ভালো রাখার জন্য প্যাকেটটি কেটে বায়ু প্রতিরোধক পাত্রে সংরক্ষণ করুন।